ভারতের নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোল স্থলবন্দরে রফতানি বাণিজ্যে ধস

 

উচ্চ নিষেধায় বানাপোল বন্দরে রফতানি বাণিজ্যে ধস

ভারতে পোকেছে বাণিজ্যের পরের জ্ঞান বানাল বন্দরে ধস বলে রফতানি বলে। সাধারণ সময়ে বন্ধুরা ২৫০ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্যের রফতানি দেখতে বর্তমানে তাকে ৩০ ট্রাক। এ অবস্থার আবহাওয়া রফতানি যুদ্ধে আরও আশঙ্কা রয়েছে। চলমান থেকে উত্তরে শান্তির অবস্থা হয়েছে সংশিষ্টরা।

(১ আগস্ট ৩ আগস্ট) বানাপোল বন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পণ্যের রফতা হয়েছে মাত্র ২৯টি ট্রাক। আর ভারত থেকে ভিন্ন ধরনের ২২২ ট্রাক বিভিন্ন পণ্য।

সবশেষ গত ১১ আগস্ট ভারত সরকার বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটজাতীয় পণ্যের কাপড়, পাটের দড়ি বা রশি, পাটজাতীয় পণ্য দিয়ে দড়ি বা রশি পাটের বস্তা বাগ গঠনে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এ সিদ্ধান্ত তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর করা হয় বন্দরে।

 

এর আগে ২৭ জুন সাধারণ প্রজ্ঞাপনে ডিজিএফ বাংলাদেশ থেকে কয়েক বন্দর দিয়ে পাস, পাটের রোল আপনাকে সুতা ও বিশেষ ধরনের কাপড় বন্ধ করে ভারত।

 

গত ১৭ মে কঙ্কবন্দর দিয়ে ভারত পোশাক, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য, কাঠের আসবাব, সুতা ও উপজাত, ফল ও সুত্রপাত পানীয়, কোমল পানীয় প্রভৃতি পণ্য বিনির্মাণে আইননিষেধ দিয়েছিল।

 

আরও পড়ুন: বেনাপোলেপোর্টধারীদের জিম্মি করে চিনতাই, পালাতক ১১ আসামি পাসমি 

 

তার আগে ৯ এপ্রিল স্থানীয় সময়কালের বিভিন্ন সময়ে দেশের বিভিন্ন পণ্য ব্যবহার করে রফতা সুবিধা প্রত্যাহার দেশটি।

 

বানাপোল সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের দপ্তর আপনার মোফিজ্জোহা সেলিম জানান, বাণিজ্যে নিষেধা দুই দেশের জন্য ক্ষতিকর। তবে বেশি প্রভাব বাংলাদেশিদের। গত বছর ৫ আগস্ট থেকে একের পর এক রফতানি নিষেধাজ্ঞা সম্প্রচার দেশটি৷ যা বৈদেশিক বাণিজ্যের অংশ লঙ্ঘন হচ্ছে।

 

বানাপোল সমিতি-রফতানির সহসভা সভার প্রকাশনুল জানান, আমি সহ আমি পড়ি ১৪ মার্কিন বিলিয়ন এবং ২ বার মার্কিন বিলিয়ন শেয়ারের রফতানি হয়। বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি রফতানি হয় ও পাটজাত পণ্য। কিন্তু ভারত অজুহা উল্লিখিত বহু পণ্যে সরকার পথের পথ রফতানি বন্ধ করে সমুদ্র পথে ব্যবহার করতে। মান পণ্য ভারতে রফতানি হয়, তার ১ শতাংশের অংশ সমুদ্রপথে যায়। ফলে নিয়ম-নিষেধের কারণে সত্যনি পণ্য রফতা সহজ পথটি বন্ধ করে ভারত।

 

বানাপোল বন্দরে রফতানিকারক ইদ্রিস আলী জানান, ভারতে সরকার পরিবর্তন হয়। শুধুমাত্র নিয়ে কোন প্রভাব বিস্তার না করা বাংলাদেশ। কিন্তু প্রতিবন্ধক সরকার পরিবর্তনের প্রভাব বিস্তার করে প্রতিকতা করছে ভারত। এ অবস্থা নিয়ে বন্ধুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রের সঙ্গে সৌহার্দ্য-সম্প্রতি বিনষ্ট হতে পারে।

 

আরও পড়ুন: চাঁদা বাধার অভিযোগ, বানাপোল বন্দরে ৪০ আনসারবদলি 

 

বানাপ বন্দর অস্ত্র শামিম হোসেন জানান, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৯৫ হাজারটি ট্রাকের মাধ্যমে ভারত থেকে প্রকাশিত হয়েছে ২০ তারিখে ১১ মার্চ ২৬৭ মেট্রিক টন বিভিন্ন ধরনের। পরিবর্তন বাংলাদেশি ৪৭ ও ৪৩৭টি ট্রাকে ভারতে রফতানি হয় ৪ তারিখে ৭১৩ মেট্রিক টন পণ্য। বর্তমানে বাণিজ্যে নিষেধাজ্ঞার কারণে ০৫ আগস্টের পর থেকে কমতে শুরু হয়েছে বন্দরে।