সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা ফিরিয়ে দিচ্ছেন ইউনূস

 ইউনূস সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা প্রদান করছে বলে যানা যাই কি হতে পারে সেনাবাহিনীকে ক্ষমতা প্রদান করলে 

বারবেদক: দীর্ঘ ১৬ বছর পর, খুলনা আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ আবারও সস্ত্রী ব্যবহার মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাবের দাবির দাবিকে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার মর্যাদা দিয়ে অপরাধী দমনে হঠকারী প্রচেষ্টা জোরদার করা হচ্ছে।

২০০১ সালের নির্বাচনের সময় শশ শক্তিকে এই ধরনের সক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। তারা তৎকালীন সময়ে বিনা পরোয়ায় বিশেষ এবং প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপের সুযোগ সময়ে। তবে ২০০৮ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায়ন প্রার্থীর পর ভোটার এই ক্ষমতা বাতিল করা হয়।

নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (১৯৭২), আরপিও সংশোধনের মাধ্যমে রাষ্ট্রকে আবারও আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সদস্যর অধ্যাদেশ জারি হলে, এই শক্তি কার্যকর হবে।

নেতাকর্মী আবদুল রহমান রহমান জানান, নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করবে।

সেনাপ্রধান সেনাপতি ওয়াকার-উজ-জামান সেনা সদস্যদের নিরক্ষ আইনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুতকর্তা।

নির্বাচন বিশ্লেষক মনে করছেন, ভোটার উপস্থিতি ভোটারদের মধ্যে স্বস্তি নিরাপত্তার অনুভূতি জাগাবে। অতীত অভিজ্ঞতা অনুযায়ী, সহিংসতা ও জালিয়াতি প্রতিবাদে রাজনৈতিক ভূমিকা কার্যকর হয়।

নিরপেক্ষ লিঙ্গে কামালে সাধারণে মোদ্রেন প্রশ্ন অনেক সময় দুধাধা দেখা গেছে। ২০১১ সালে নারায়ণগঞ্জ ও ২০১৫ সালে সিটি করপোরেশন কমিশন মোতায়েনের পরবর্তী বাস্তবতাও তা বাস্তবায়িত হয়েছে।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনের দিকে উত্তরেজেনা এবং জনগণের উদ্বেগের মধ্যে যোগাযোগ হচ্ছে একটি মোদ্রিতবাচক পদক্ষেপ হিসেবে দেখা। সাধারণ মানুষের উদ্দেশে, এই উদ্যোগের একটি অবাধ, সুনির্দিষ্ট পথ নির্বাচন করবে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ