দুর্গাপুজোর আগে ভারতে টন টন ইলিশ পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ, তবে গত বছরের তুলনায় প্রায় অর্ধেকে নামল সৌজন্য-রফতানি

 

দুর্গাপুজোর আগে ভারতে টন টন ইলিশ পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ, তবে গত বছরের তুলনায় প্রায় অর্ধেকে নামল সৌজন্য-রফতানি



গত বছরের পুজোর মরসুমে বাংলাদেশের বাণিজ্য মন্ত্রক প্রথমে প্রায় ৩,০০০ টন ইলিশ ভারতে রফতানির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। কিন্তু পরে তা কমিয়ে ২,৪২০ টন ইলিশ ভারতে পাঠানোর অনুমতি দিয়েছিল অন্তর্বর্তী সরকার। এ বার তা আরও কমিয়ে ১,২০০ টন রফতানির অনুমতি দিয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। প্রতি কেজি ইলিশ ন্যূনতম সাড়ে ১২ ডলারে রফতানি

বস্তুত, পশ্চিমবঙ্গে বাংলাদেশের ইলিশের, বিশেষ করে পদ্মার ইলিশের যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। ২০১৫ সালের ৬ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত বাংলাদেশের জাতীয় রফতানি নীতি (২০১৫-১৮) অনুসারে, শর্তসাপেক্ষে রফতানি পণ্যের তালিকায় রয়েছে ইলিশ। তবে বিদেশে ইলিশ রফতানির প্রথম অনুমতি দেওয়া হয় ২০১৯ সালে। তখন

তবে গত বছর হাসিনার সরকারের পতনের পরে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ রফতানিতে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। ইউনূস প্রশাসন প্রথমে জানিয়েছিল, উৎসবের মরসুমে ভারতে ইলিশ রফতানি বন্ধ রাখা হচ্ছে। অভ্যন্তরীণ চাহিদার কারণেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানানো হয়েছিল। নেপথ্যে অন্য কোনও কারণ নেই বলেও
 জানিয়েছিল মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার। যদিও পরে ভারতে ইলিশ রফতানির অনুমতি দেয় তারা। পরবর্তী সময়ে ইউনূস সরকার এ-ও জানিয়েছিল, ইলিশের মতো ‘ক্ষুদ্র ইস্যু’ ভারত-বাংলাদেশের কূটনৈতিক এবং অর্থনৈতিক সম্পর্কে কোনও প্রভাব ফেলবে না। তবে এ বার ভারতে ইলিশ রফতানি গত বছরের তুলনায় অর্ধেকে নামিয়ে আনল তারা।
দুর্গাপুজোর আগে ভারতে টন টন ইলিশ পাঠাচ্ছে বাংলাদেশ, তবে গত বছরের তুলনায় প্রায় অর্ধেকে নামল সৌজন্য-রফতানি

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ